মেজবাউল হক,নওগাঁ প্রতিনিধিঃ নওগাঁ বদলগাছী রোডের পয়নারী ব্রিজের কাছে হাজার হাজার টন ফলজ ও বনজ বৃক্ষ জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করে পরিচালিত হচ্ছে ফিড মিল ৷ আল মামুন এগ্রো রাইগাঁ মহাদেবপুর নওগাঁ, এ রকমই পরিবেশ ধ্বংসকারী প্রতিষ্ঠান ৷ ফ্যাক্টরির মালিক আল মামুন ৷ মুঠা ফোনে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বাহিরে আছেন আসলে তথ্য দিবেন। এরপর ফ্যাক্টরি থেকে ছবি তুলতে ম্যানেজার অনুরোধ করেন৷ বলেন মাতাজী বটতলীত তাদের বাড়িও অফিস আছে সেখানে যান৷ তার কথা মতো তার দোকানও বাসভবন একই জায়গায় হওয়ায় আল মামুনের পিতা প্রতিবেদকে বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করা আছে বগুড়া থেকে ৷ আর জ্বালানী হিসেবে কাঠ ই ব্যাবহার করবো ৷ এই মিল কেমন উৎপাদন হয় জানতে চাইলে তিনি বড় লোহার দরজা বন্ধ করে দেন ৷বিষয়টি মহাদেবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে মুঠো ফোনে জানালে তিনি যথাযথভাবে ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে জানান৷ এরপর পরিবেশ অধিদপ্তর নওগাঁ এর সহকারী পরিচালক মোঃ মকবুল হোসেন এর সাথে মুঠো ফোনে কথা হয় ৷২০ সাল থেকে ছাড়পত্র হওয়ার কথা নয় বগুড়াতে শুধু মিটিং হবে কিন্তু ছাড়পত্র ইস্যু হবে নওগাঁ থেকে। কেউ যদি সুনির্দিষ্ট আকরে অভিযোগ দেয় তাহলে কারদ্বারা কি ঘটনা ঘটিতেছে কে অভিযোগকারী তাহলে আমি ব্যবস্থা নিতে পারব আরকি (অডিও সংরক্ষিত)৷ মুঠোফোনে ফোনে আবার আল মামুনের সাথে যোগাযোগ করি ৷ তিনি জানান যতদিন ফিড মিল থাকবে ততদিন লাইসেন্সের মেয়াদ ৷ প্রতিদিন সর্বনিম্ন ১৫০ মন খড়ি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করি ৷ কোন দিন বেশিও লাগে ৷ যেমন জ্বালাই তেমনিই জ্বলে ৷